মুক্তির অপেক্ষায় 'ব্রাদার' - Life of Calcutta

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মুক্তির অপেক্ষায় 'ব্রাদার'

Share This
আসছে সঞ্জয় বর্ধন পরিচালিত,অনুপম জোয়ার্দার প্রোডাকশন পূর্ব ফিল্মস প্রযোজিত, ডঃমনোজ কুমার নিবেদিত স্কুল ড্রামা ব্রাদার। ছবিতে কাহিনি চিত্রনাট্য ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন সঞ্জয় বর্ধন।ছবির স্ক্রিপ্ট লিখেছেন তনিমা দাস মিত্র।ছবিতে ক্যামেরার দায়িত্বে রয়েছেন অমিত ভৌমিক।ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন অভিষেক সাহা।ছবির সম্পাদনার দায়িত্বে রয়েছেন তাপস দেব রায় ও সায়ন্তন নাগ।ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে নাট্যজগত ও টেলিভিশনের বিশিষ্ট মুখ দেবদূত ঘোষ।এছাড়াও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন দীপান্বিতা নাথ,অভিরূপ চৌধুরী, পলা গাঙ্গুলী, পিয়া দেবনাথ সহ আরও অনেকে। 
ছবির কাহিনি জুড়ে রয়েছে, সাতজন বন্ধুর গল্প। ছবির প্রেক্ষাপট ১৯৮৮ সাল।যখন এই সাত বন্ধু দশম শ্রেণিতে পড়ত।পার্থ, অ্যারন, নীলপ্রতিম, সুজয়,দেবব্রত,মনোজ এবং এই সপ্তরথীর স্কুল জীবনের বন্ধুত্ব,প্রেম,কনভেন্টের জীবন, যাপন, একসাথে নিজেদের পদবীর আদ্যক্ষর দিয়ে ব্যান্ড 'ব্রাদার্স' গড়ে তোলা সব নিয়ে নানা রঙের ডালি নিয়ে ছবির ক্যানভাস ভরে ওঠে।
কাট টু তাদের জীবনের মধ্য গগন, কনভেন্টের সেই প্রেমিকা শাওলীকে বিয়ে করে নীলপ্রতিম, প্রেম দীর্ঘ সময় চললেও বৈবাহিক জীবনে বিচ্ছেদ খুব অল্প সময়েই আসেম তাদের। সপ্তরথীর বাকিরা কেউ সফল ব্যবসায়ী তো আবার কেউ সব পেয়েও সর্বহারা। দলের নেতা অ্যারন শয্যাশায়ী।সপ্তরথী কেউ কারোর সাথে যোগাযোগ রাখেনি বা বলা ভালো রাখা হয়ে ওঠেনি। জীবনের যুদ্ধে যুজতে গিয়ে হারিয়েছে বন্ধু, হারিয়েছে, শান্তি, সব থেকেও কিছুই যেন নেই তাদের জীবনে। 
অন্যদিকে সব হারাতে বসা অ্যারন তখন ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ,মৃত্যু শয্যায় একে একে সকলে তার সাথে দেখা করতে আসে।আলগা হওয়া সম্পর্ক গুলো জোড়া লাগাতে তৎপর হয় সে, ঠিক করে 'ব্রাদার্স' আবার একবার পারফর্ম করবে।ডাক্তারের হাজারো বারণ শেষে সর্বহারাদের সব পাইয়ে দিতে পারে কি সে?
তারই উত্তর দেবে এই ছবি 'ব্রাদার্স'।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Pages